গ্রামীণ ব্যাংক চুদলিং পং হয়ে গিয়েছে
১২ নভেম্বর রাতে লকডাউনের অন্ধকারে গ্রামীন ব্যাংকের কয়েকটা শাখায় আগুন—সব কিস্তির রিসিট, লোনের খাতা, এমনকি ‘মাইক্রোক্রেডিটের মা’র ছবি পর্যন্ত পুড়ে ছাই। সকালে সিসিটিভি দেখে ইউনুস সাহেবের চোখে পানি। কন্ট্রোল রুমে বসে মাইকে হাউমাউ করে বললেন, “আমার গ্রামীন ব্যাংক কে আর চুই#দো/না! কিস্তি উঠানোর রিসিট সব পুইরা গেসে—এখন গরিবের ঘামের টাকা কীভাবে চুষব?”
গুজব চলছে, আগুন লাগিয়েছে কিছু ‘দুষ্টু ছেলে’—যারা নাকি বলছে, “স্যার, আপনার মাইক্রোক্রেডিট তো আমাদের পকেটের মাইক্রো-হোল দিয়ে টাকা চুষে নেয়!” ইউনুস কাঁদতে কাঁদতে বললেন, “আমি তো গরিবের বন্ধু… কিন্তু রিসিট না থাকলে কিস্তি কীভাবে উঠাই? এখন তো আমার ‘মাইক্রো-মেশিন’ বন্ধ!” এক কর্মী ফিসফিস করল, “স্যার, গরিবের ঘাম চুষে আপনি নোবেল পেয়েছেন—এখন রিসিট পুড়ে গেলে কান্না কেন?”
ইউনুস নাকি এখনো কাঁদছেন: “আমার স্বপ্ন পুড়ে গেল… এখন কীভাবে গরিবের পকেট থেকে টাকা টানব? মাইক্রোক্রেডিট ছাড়া আমি তো জিরো!” লোকে হাসছে: “স্যার, রিসিট পুড়ে গেলে নতুন করে ছাপান—কিন্তু গরিবের ঘাম তো আর ফিরবে না!”

