ড. কাজী ইব্রাহীমের উদ্ভাবিত দেলুলু অটো ভাইব্রেটরকে সরাসরি প্রথম ‘সরজমিন টেস্টার আমাদের ‘মুক্তিযোদ্ধা-নাতনি’ দীপ্তি চৌধুরী – যিনি সাদা দাগ নিয়ে জামায়াতের চিয়ারলিডার! তিনি ডিভাইসটা ‘খেয়ে-দেয়ে’ বললেন, “এটা টেকসই, ভালো – আর রাহবারের দাড়ি যেন জীবন্ত!”
কীভাবে কাজ করে ‘দেলুলু’?
* বড় শ্যাফট: সোজা ভ্যাজাইনায় – ডিপ এন্ট্রি।
* ছোট শ্যাফট: ক্লিটোরিসে স্টিমুলেশন – হিট অন পয়েন্ট।
* দাড়িওয়ালা রাহবারের মুখ: ভাইব্রেট করে পুশির লিপসে টিকলিং – যেন কেউ চাটছে, সাক করছে, খাচ্ছে!
দীপ্তির ভাষ্য: “বড়টা ঢুকল ডিপে, ছোটটা ক্লিটে হিট, আর দাড়িটা ভাইব্রেট করে যেন রাহবার সাইদী নিজে ‘খাচ্ছে’! ফর্মুলা 1.Q7 + 6 = 13 – ১ ইঞ্চি প্রস্থ, ৭.৫ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য, ৬টা ভাইব মোড = নিশ্চিত হ্যাপি এন্ডিং!”
জানা গেছে, গত এক দশক ধরে ড. কাজী ইব্রাহীম এই ‘গবেষণা’তে মগ্ন ছিলেন – বিশেষ করে সেই নারীদের জন্য যারা দাম্পত্যে ‘সন্তুষ্টি’ পান না। তাঁর দাবি, “এই যন্ত্র নারীদের শুধু আনন্দ দেবে না, বরং অনুভব করাবে যেন রাহবার (সাইদী সাহেব!) তাদের সাথে আছেন – পিছন থেকে!” ডিভাইসে রিমোট কন্ট্রোল ভাইব্রেটর যুক্ত, যাতে ব্যবহারকারী ‘মাত্রা’ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আর সবচেয়ে ‘স্পিরিচুয়াল’ অংশ? “রাহবারের দাড়ি” – একটা স্পেশাল অ্যাটাচমেন্ট যা ‘আধ্যাতিক শক্তি’ জোগাবে। ড. কাজীর ভাষায়, “দাড়িটা মেয়েদের সুইচ অন করে দিবে ‘জয় বাংলা’ না, ‘জয় রাহবার’ হয়ে যাবে!”
নাম না জানাতে ইচ্ছুক এক জামাতের নেতা বলেছেন : কাজী ইব্রাহীমের তৈরি ভাইব্রেটর ব্যবহারের পর এখন মনে হয় দীপ্তি আমাদের পক্ষে আরো বেশি বেশি কাজ করবে, কারণ সে যথেষ্ট দীপ তৃপ্তি পেয়েছে…

